ধাঁধাঁর আসর

  • ধাঁধাঁর আসরে ধাঁধাঁর উত্তর জানার জন্য ইমেইল করুন
  • Akter689@gmail.com
  •  
  •  
  • Ø কালো হরিণ থাকে কালো পাহাড়ে দশ জন ধরে আনে দুই জনে মারে
  •  
  • Ø শত শত দাঁত দিয়া তোলে পোকা বলহে কোন জন
  •  
  • Ø আকাশেতে চিক চিক চৌতলায় বাসা মানুষ খাইবার তার, ভাই বড় আশা।
  •  
  • Ø এমন প্রানী বের কর খুজে    সদায় সে ঘুরে বেড়ায় চোখ নাহি বুজেঁ
  •  
  • Ø একটু খানি চুন কাম করা ঘর   ভেঙ্গে গড়তে বললে লাগে বড় ডর।
  •  
  • Ø পা আছে হাত নাই এটা কি তা বল ভাই
  •  
  • Ø সাত অক্ষরে নাম তার জাতে কর্মকার   ডানে বামে পড়ে যাও একনামে সার
  •  
  • Ø গাভী দেয় তিন সের মহিষ এক ধারা   ছাগল দেয় এক পোয়া তিন জাতি তারা,   দুধ চাই এক জন প্রানি এক কুড়ি   কোন প্রানী কতগুলি বল তাড়াতাড়ি।
  •  
  • Ø কালিদাস পন্ডিত কয় বাল্যকালের কথা   নয় লক্ষ তেতুল গাছে কয় লক্ষ পাতা?
  •  
  • Ø আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ
  • আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ?
  •  
  • Ø শুভ্র বসন দেহ তার
  • করে মানুষের অপকার
  • চিতায় তারে পুড়িয়ে মারে
  • তবু সে উঃ আঃ না করে।
  •  
  • Ø হাজার হাজার বাড়ি সেথা রানী একজন
  • এক রানীকে হাজার রাজা করে আলিঙ্গন
  • প্রসব করে সন্তান একই রানী হয়ে
  • শূণ্য থাকেন সে সব রানী সদা শুয়ে।
  •  
  • Ø যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
  • Ø ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।
  • Ø  হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

  • Ø  সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।

  • Ø  এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।

  • Ø  চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

  • Ø তিন অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।
  • Ø  তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।

  • Ø  তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।

  • Ø  কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।

  • Ø  উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।

  • Ø  জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
  •  
  • Ø বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।

  • Ø  ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।

  • Ø  আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।
  •  
  • Ø রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।

  • Ø বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।

  • Ø মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।

  • Ø হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।

  • Ø তিন অক্ষরের নাম তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।

  • Ø অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।


  • Ø উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।

  • Ø হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।

  • Ø চাই নাকো তবু খাই বেশি খেলে মারা যাই।

  • Ø দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।

  • Ø সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?

  • Ø সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।

  • Ø গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।

  • Ø আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।

  • Ø জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।

  • Ø লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।


  • Ø তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।


  • Ø ভন্ ভন্ করে তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা তার বামুন তবু যে নয়।


  • Ø কাঁটা ভরা অঙ্গ তার, সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে, শিরে কেশের সম্ভার


  • Ø জিহবার আগে মধু, বিন্দু বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি, পান করে তারে।

  • Ø একটুখানি ঘরে চুনকাম করে

  • Ø ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর সে ভাসায়।

  • Ø একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।

  • Ø আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।

  • Ø ছোট ছোট গাছখানি তার কত ফল ধরে একটা যদি খায় তবে আহা-উহু করে।

  • Ø আমারও নাই, তোমারও নাই, আমরা কে তা বোঝ নাই

  • Ø হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান

  • Ø এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া

  • Ø আট পা আঠারো হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া নিল ফাল

  • Ø বিনা দুধে হইছে দই এমন কুমার পাব কই।

  • Ø লাঠির মত গাছে সোনার ফল নাচে।

  • Ø একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।

  • Ø উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই খাই বস্তুর বাকল নাই।

  • Ø এ পাড়ে বুড়ি মরল ও পারে গন্ধ ছাড়ল।

  • Ø ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ ডিম পাড়ে কাপ কাপ।

  • Ø থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।

  • Ø বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর ডালে ডালে পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।

  • Ø এই দেখলাম এই নাই কী বলব সবই রাজার ঠাঁয়।

  • Ø উপর থেকে পরলো বুড়ি হাত-পা তার আঠার কুঁড়ি।


  • Ø দুই অক্ষরে নাম যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।

  • Ø এক না জামিরের গাছ টোকা দিলে পরে রস।

  • Ø এমন একটি ফুল যে হয় উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।

  • Ø একটু খানি গাছে রাঙ্গা বউটি নাচে।

  • Ø জমিন থেকে বেরুল টিয়ে লাল টুপি মাথায় দিয়ে।

  • Ø ঝাড়ের থেকে এলো খোজা পিছনে লাঠি, মাথায় বোঝা।

  • Ø আল্লাহর কি কুদরত লাঠির মাঝে শরবত।

  • Ø রাজার বাড়ির ছুড়ি এক বিয়ানেই বুড়ি।

  • Ø আকাশে টিরিবিরি চৌড়ালে বাসা আহারে খাইলো ছা এ কেমন তামাশা।

  • Ø আকাশের সমান দড়া বিনি কুমারের হাঁড়া বিনি কুমারের দই এমন গয়না কই।

  • Ø পাতাটি ঢোলা, ফলটি কুঁজো হয় তাতে দেবতার পূজো।

  • Ø খড়িতে জড়াজড়ি, ফলে অধিবাস ফুল নাই ফল নাই, ধরে বারো মাস।

  • Ø হরি হরি দন্ড, ছিরি ছিরি পাত, মাণিক দন্ড, য়োলখানি হাত।

  • Ø উঠান ঠন্ ঠন্ বৈঠক মাটি মা গর্ভবতী, পুতে ধরছে ছাতি।

  • Ø এ পাড় মালসা, ও পাড় মালসা মধ্যখানে লাল তামসা।

  • Ø এক গাছে তিন তরকারী দাঁড়িয়ে আছে লালরিহারী।

  • Ø হেতা দিলাম থান হয়ে গেল লতা ফুল নাই, ফল নাই সবই তার পাতা।

  • Ø গা করে তার খসর মসর পাত করে তার ফেনী ফুল করে তার লাল তামাসা ফল করে কুস্তনি।

  • Ø ছিটকিরি ছিটকিরি পাতা বত্রিশ ডালে বাঁকা দেখতে সুন্দর খাইতে মিষ্টি মাণিক মুক্তো করছে বৃষ্টি।

  • Ø কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়।

  • Ø তলে মাটি উপরে মাটি তার মধ্যে সুন্দর বেটি।

  • Ø কুল কুল কুলেরি ভাদ্র মাসে ধুলোরি কাঁচায় পাকায় সবাই খায় নেংটো হয়ে হাটে যায়।

  • Ø রাজার বেটা রাম দাস খায় খোলা তার ফেলায় শাঁস।

  • Ø ইকরের তলে তলে ভিকমতির ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ গাছের আগায় পানি।

  • Ø হাতির দাঁত, কদম্বের পাত হয় শুধু ফুল খাও বসে মূল

  • Ø এক থালা সুপারী গণিতে পারে কোন ব্যাপারী।

  • Ø সফেদ শয্যা পড়ে আছে কেউ তাতে না শোয়, ভিতর থেকে খোলাম কুচি আঙিনাতে থোয়

  • Ø সকালে চার পায়ে হাঁটে দুপুরে দুই পায়ে, সন্ধায় তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে যায়?

  • Ø ইটে গুরুগুরু, বৈঠা নাগর বিনা বৈঠায় বায় সে সাগর।

  • Ø জ্বলছে তবু পুড়ছে না কোন সে প্রানী বলো তা।

  • Ø টুক্কা দিলে টাকাটা লাল শাকের ঐ ডাঁটাটা।

  • Ø হাড়গোড় নেই কেবল মাসে। কালা কুচু জলে ভাসে।

  • Ø ছোট কালে লেজ হয় বড় কালে খসে বাঘের মত লাফ দেয় কুকেুরের মত বসে।

  • Ø নেই পা, চলছে চাকা তবু তারা দুই ভাই চলছে কেবল শব্দ নাহি কভু।

  • Ø একটুখানি জলে মাছ কিলবিল করে কারো বাবার সাধ্য নাই হাত দিয়ে তায় ধরে।

  • Ø মেটো গোয়াল, কাঠের গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।

  • Ø দেয়াল আছে, ছাদও আছে এমন এক ঘর ভিতর তার প্রবেশ করার একটাও নেই দ্বার।

  • Ø লেজ, মাথা, পাখা আছে পাখি তবুও নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়।

  • Ø সারা মাথায় পক্ক কেশ মাথার ঘিলু খেতে বেশ।

  • Ø লাল টুকটুক ছোটমামা গায়ে পরে অনেক জামা।

  • Ø যমজ ভাই যায় আসে একবার গিয়ে না ফিরলে ধরেতে না প্রাণ থাকে।

  • Ø ছোট্ট একটা ঘরে, পঞ্চাশ টুপি পরা সৈনিক বাস করে।

  • Ø এরা বাপ বেটা ওরা বাপ বেটা আমতলা দিয়ে যায়, তিন খানা পাকা আম পেড়ে নিয়ে সমান ভাগেতে খায়।

  • Ø কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর যে না বলতে পারে সে ধেড়ে ইঁদুর।

  • Ø চার রূপসী চার রং মিলন হলে এক রং।

  • Ø জন্ম দিয়ে মা কাহার ফেলিয়া পালালো, পাড়া প্রতিবেশী বুঝি তাহারে পালিলো।

  • Ø অষ্ট চরণ য়োল হাঁটু মাছ ধরতে যায় লাটু শুকনো ডাঙায় পেতে জাল শিকার ধরে চিরকাল।

  • Ø পিতার আদেশ পেয়ে কোন যোগীবরে জননীর মাথা কাটে ভুমিতলে পাড়ে কী তাহার নাম বল শাস্ত্রে আছে লেখা বলতে কি পারো তার নাম আছে শেখা।

  • Ø মন দিয়ে শোনা সবে কালিদাসের ছন্দ হাজার দুয়ারী ঘরে স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ।

  • Ø চারি দিকে কাঁটা বেত মাথায় মুকুট খান সাহেব।

  • Ø সুখাদ্য মোটেও না তবু লোকে খায় হুমড়ি খেয়ে অসর্তকে পড়ি এ ধরায় বৃদ্ধরা খায় যদি, করে হায় হায় যুবকে খেলে পরে লাজে মরে যায়।

  • Ø ওপার থেকে এলো বুড়ি সাদা কাপড় পরে মহানন্দে বসল খেতে ঘাড় নেড়ে নেড়ে।

  • Ø কোন দেশ ঝোলে গাছে কোন দেশ বাজে কোন দেশ বলো দেখি তেল ঘিতে ভাজে।

  • Ø চৌদ্দ পুরুষ ডাকছে ‘মামা’ আমিও তাই ডাকি সকলেরই মামা তিনি নাম তার কি জানি?

  • Ø কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা বলতে যদি না পারো তো বুঝবো তুমি হাঁদা।

  • Ø এ হে হে হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে? বুজতে পারলে বলুন কে সে?

  • Ø পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।

  • Ø তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায় শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়

  • Ø বলুনতো এমন কোন সে বস্তু পৃথিবীতে নেই তোমার আমার মুখের কথায় তবু আছে সে-ই।

  • Ø দু’অক্ষরে নাম তার বহু লোকে খায় শেষের অক্ষর বাদ দিলে হেঁটে চলে যায়।

  • Ø তিন অক্ষরে নাম ব্যঞ্জনে দেয় তাহার প্রভাবে আহা, স্বাদ ভালো হয়। মাথা কেটে গেলে সে যে গণ্য হবে কাঠি পেট কেটে ময়লা সে, নয় পরিপাটি।

  • Ø দু’অক্ষরে নাম লজ্জা নিবারণী প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হয় আমার জননী শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাশুর ঘরণী।

  • Ø আগে যায় ফিরে চায় ওটি তোমার কে ওর শ্বশুরকে আমার শ্বশুর বাবা বলেছে।

  • Ø কৃষ্ণবর্ণ তণুখান গুটি ছয় পা চুপচাপ রক্ত খায় নাহি কাটে রা।

  • Ø প্রাণ নেই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।

  • Ø তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।

  • Ø দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।

  • Ø কালো হরিণ থাকে কালো পাহাড়ে দশ জনে ধরে আনে দুইজনে মারে।
  • হাত আছে পা নাই মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার কাটা।

  • Ø সাগরে জন্ম, আমরা থাকি সবার ঘরে পানির পরশ পেলে যাই তবে মরে।
  • (৩৬১) দুই অক্ষরে নাম আমার, পৃথিবীতে থাকি শেষের অক্ষর বাদ দিলে সেই নামে ডাকি।
  •  
  • Ø করি শতেক বিয়ে কাবিন নাহি হয় ছেলে মেয়ের মালিক আমি কোন কালে নয়।

  • Ø বলেনতো দেখি- শিরোপতি অগ্নিকুন্ড পেট ভরা পানি। নাভি তার চুষে লোকে একি আজব কাহিনী!!!

  • Ø বলেনতো দেখি- কোন গ্রামে কোন দিন মানুষ ছিলনা, নাই, আর থাকবে না?

  • Ø কোন বিলে জল নেই?

  • Ø কোন দেশে মাটি নেই?

  • Ø কোন টিয়া ডাকে না?

  • Ø কোন চিল উরে না?

  • Ø কোন মাছি উড়ে না?

  • Ø কোন বাসে মৌমাছি আসে?

  • Ø কোন পথে যেতে নেই?

  • Ø কোন রাণী পুরুষও হয়?

  • Ø কোন উল বোনে না?

  • Ø কোন গান গাওয়া যায় না?

  • Ø কোন টেবিলে পা নেই?

  • Ø কোন তাসা বাজে না?

  • Ø কোন জিনিস টানলে কমে?

  • Ø কোন জিনিস দিলে বাড়ে?

  • Ø কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?

  • Ø কোন গ্রামে মানুষ নেই?

  • Ø কোন রাজধানী পাট ছাড়া?

  • Ø কোন হাঁস ডিম পারে না?

  • Ø কোন চোর চুরি করে না?

  • Ø কোন চুড়ি খেতে ভাল?

  • Ø কোন জামা খায়ে দেয় না?

  • Ø কোন ডিম দেখা যায় না?

  • Ø কোন লেট ভাল লাগে?

  • Ø কোন গুণ পুড়িয়ে খায়?

  • Ø কোন ধান পড়তে লাগে?


  •  
  • Ø কোন বরের গায়ে গন্ধ?

  • Ø কোন ব্যাংকে টাকা রাখে না?

  • Ø কোন আম খায় না?

  • Ø কোন মা থাকে নাকের পরে?

  • Ø কোন ছানা খায় না?

  • Ø কোন শহর কে খুলতে মানা?

  • Ø কোন বর কে সবাই কে চায়?

  • Ø কোন ভাত সকালে দেখে?

  • Ø কোন পান খায় না?

  • Ø কোন গজ লিখতে লাগে?

  • Ø কোন কোলে বসে না?

  • Ø কোন চা খায় না?

  • Ø কোন চা বসতে লাগে?

  • Ø গানের কোনটা গাছে ধরে?

  • Ø কোন মূলের লাল ফুল?

  • Ø কোন বেশ সস্তা না?

  • Ø কোন পাখি পড়লে ভয়?

  • Ø কোন পাখি ডিম পাড়ে না?

  • Ø কোন গাছের মাথায় জাটা?

  • Ø কোন পাখি উড়ে না?

  • Ø কোন মাছ, মাছ নয়?

  • Ø কোন বাচ্চার মা নেই?

  • Ø কোন সুখে সুখ নেই?

  • Ø কোন খানা দেখতে হয়?

  • Ø কোন সাগরে জল নেই?

  • Ø কোন জল চোখে দেয়?

  • Ø ) কোন গ্রামে রক্ত ঝরে?

  • Ø কোন সুধা তরল নয়?

  • Ø কোন কাসে মেঘ বাসে?

  • Ø কোন কারে গান বাজে?

  • Ø কোন দুলি দোলে না?

  • Ø কোন রেটে আগুন লাগে?

  • Ø কোন বাজী কেউ কেউ খায়?

  • Ø কোন টকে চড়ে মজা?

No comments: