Monday, August 22, 2011

The strange Galapagos









The Galapagos Islands are called the mysterious region for many reasons. The behavior of nature here is as diverse as the species of fauna. The nature of this region always wanders in a strange way. Sky, air, sea, soil are everywhere examples of nature's vagaries. Galápagos Islands are often subject to strong winds. In the sea there are random waves and raging currents. Again when the dark fog comes down. It was very difficult to sail there through all the obstacles of nature. Seeing these hostile environment, ancient sailors named this region 'Jadudwip' or 'Mayadwip'. The Galapagos Islands are located 1,000 kilometers west of South America along the equator. In 1835, scientist Charles Darwin visited this mysterious region. As a result of his observations on these islands, he added a new theory to explain the process of evolution. It is called the theory of natural selection. The animals that roam here are amazing. The flora here is also unique in terms of diversity. Several species of seabirds are found only in the Galapagos Islands. These include the Galapagos penguin, the flightless cormorant and the waved albatross. These special animals cannot be seen anywhere else in the world. But the two animals that the Galapagos Islands are most famous for are the tortoises and the marine iguanas. Interestingly, the animals living here are not at all afraid of human presence. It seems that the thing that needs to be a little bit afraid of the creature called human does not enter their mind. Not only the biodiversity, about one-third of the different species of plants found here are not found anywhere else in the world. Plants and animals have grown in a strange way in the turbulent natural environment here. This region has been the center of interest of various types of scientists and television channels including flora, fauna, environment.

In 1535, Thomas de Berlanga, bishop of Panama, suddenly discovered the Galapagos Islands. In the 17th century, pirates used the islands as their hideouts. The hostile nature there helps them a lot. In 1832, the Galapagos Islands were renamed the Archipelago de Colon.



অদ্ভুত গালাপাগোস

গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জকে নানা কারণেই বলা হয় রহস্যময় অঞ্চল। এখানকার প্রকৃতির আচরণ যেমন বিচিত্র তেমনি অদ্ভুত প্রাণিকুলের ধরন। এ অঞ্চলের প্রকৃতি সব সময় যেন বিচিত্র খেয়ালি হয়ে বিচরণ করে। আকাশ, বাতাস, সাগর, মাটি সবখানেই প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার উদাহরণ জ্যান্ত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের আকাশে প্রায় সময়ই বয়ে চলে প্রচণ্ড হাওয়ার স্রোত। সেখানকার সাগরে এলোমেলো ঢেউ আর খরস্রোতের তাণ্ডব। আবার যখন তখন নেমে আসে চারদিক আঁধার করা কুয়াশা। প্রকৃতির এত্তসব বিপত্তি পেরিয়ে সেখানে জাহাজ চালানো খুব কঠিন ছিল। এসব প্রতিকূল পরিবেশ দেখে প্রাচীনকালের নাবিকরা এ অঞ্চলের নাম দিয়েছিল 'জাদুদ্বীপ' বা 'মায়াদ্বীপ'। গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের অবস্থান দক্ষিণ আমেরিকার এক হাজার কিলোমিটার পশ্চিমে নিরক্ষরেখা বরাবর। ১৮৩৫ সালে বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন এই রহস্যময় অঞ্চল ভ্রমণে আসেন। এই দ্বীপপুঞ্জে তার পর্যবেক্ষণের ফলে বিবর্তন প্রক্রিয়াকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি নতুন এক তত্ত্ব সংযুক্ত করেন। সেটাকে বলা হয় প্রাকৃতিক চয়নতত্ত্ব। এখানে যেসব প্রাণী বিচরণ করে তাদের দেখে আশ্চর্য হতে হয়। এখানকার উদ্ভিদও বৈচিত্র্যের দিক থেকে অনন্য। সামুদ্রিক পাখিদের বেশ কয়েকটি প্রজাতি কেবল গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জেই দেখতে পাওয়া যায়। এর মধ্যে আছে গালাপাগোস পেঙ্গুইন, উড়তে অক্ষম করমোর‌্যান্ট আর ওয়েভড অ্যালবাট্রস। বিশেষ এই প্রাণীগুলোর দেখা পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া যাবে না। তবে যে দুটি প্রাণীর কারণে গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ সবচেয়ে বিখ্যাত তারা হলো টোরটোয়াইজ বা দৈত্যাকার কচ্ছপ আর সামুদ্রিক ইগুয়ানা। মজার ব্যাপার হচ্ছে এখানকার বাসিন্দা প্রাণিকুল মানুষের উপস্থিতিকে মোটেই ভয় পায় না। মানুষ নামের দোপেয়ে জীবটাকে যে একটু ভয় পাওয়া দরকার সে ব্যাপারটাই বোধ হয় ওদের মাথায় ঢোকে না। শুধু জীববৈচিত্র্যই নয়, এখানে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রজাতির গাছের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া যায় না। এখানকার ঝঞ্ঝাপূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে গাছ আর প্রাণীগুলো বিচিত্রভাবেই বেড়ে উঠেছে। সবমিলিয়ে উদ্ভিদ, প্রাণী, পরিবেশসহ নানা ভঙ্গিমার বিজ্ঞানী আর টেলিভিশন চ্যানেলের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থেকেছে এই অঞ্চল।

১৫৩৫ সালে পানামার বিশপ তোমাস দ্য বারলাঙ্গা হঠাৎ করেই গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার করেন। সপ্তদশ শতাব্দীতে জলদস্যুরা ওই দ্বীপপুঞ্জকে তাদের গোপন আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করত। ওখানকার বিরূপ প্রকৃতি তাদের যথেষ্ট সাহায্য করে। ১৮৩২ সালে গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের নতুন নামকরণ করা হয় 'আর্কিপিয়েলাগো দ্য কলোন'।
মুলসুত্র: http://www.bangladesh-pratidin.com/?view=details&type=gold&data=Hotel&pub_no=476&cat_id=3&menu_id=16&news_type_id=1&index=0

No comments: