বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে এই মহাবিশ্বের। কিন্তু বিগ ব্যাং ঘটার পূর্বে মহাবিশ্ব কি অবস্থায় ছিলো সে তথ্য ছড়িয়ে আছে এই মহাবিশ্বেই। সম্প্রতি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বিগ ব্যাং ঘটার পূর্বের একটি তত্ত্ব দাঁড় করিয়েছেন। এই তত্ত্ব অনুসারে মহাবিশ্ব জুড়ে থাকা মাইক্রোওয়েভ রেডিয়েশনই সব ঘটনার সাক্ষী। খবর বিবিসি অনলাইনের।
জ্যোতির্বিদ রজার পেনরোজ জানিয়েছেন, কসমিক মাইক্রোওয়েভের বিশ্লেষণই বিগ ব্যাং-এর পূর্বের অবস্থার কথা জানাবে। এই ঘটনা কোনো গ্যালাক্সির বাইরে রিং আকারে থাকতে পারে এবং এর ব্যাকগ্রাউন্ডের পার্থক্যও খুবই সামান্য।
এই তত্ত্বটি পেনরোজের ‘ইনফ্ল্যাশনারি থিওরি’ কেই সমর্থন করে। এ তত্বের কারণেই ১৯৯৪ সালে পেনরোজ নাইট উপাধি পেয়েছিলেন।
‘ইনফ্ল্যাশনারি থিওরি’ অনুসারে মহাবিশ্ব অচিন্তনীয় বিশাল এবং দ্রুতই এটি আরো বিস্তৃত হচ্ছে। আর এর বিস্তৃতি ঘটেছে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকেই।
পেনরোজের ‘কনফরমাল সাইক্লিক কসমোলজি’ (সিসিসি) অনুসারে প্রাকৃতিক নিয়মগুলো সময় মেনে চলে তবে মহাবিশ্ব সৃষ্টিতে কোনো তত্ত্বগত নিয়ম মেনে নেয় না তার এই তত্ত্বটি।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/মিন্টু/এইচবি/নভেম্বর ২৯/১০
জ্যোতির্বিদ রজার পেনরোজ জানিয়েছেন, কসমিক মাইক্রোওয়েভের বিশ্লেষণই বিগ ব্যাং-এর পূর্বের অবস্থার কথা জানাবে। এই ঘটনা কোনো গ্যালাক্সির বাইরে রিং আকারে থাকতে পারে এবং এর ব্যাকগ্রাউন্ডের পার্থক্যও খুবই সামান্য।
এই তত্ত্বটি পেনরোজের ‘ইনফ্ল্যাশনারি থিওরি’ কেই সমর্থন করে। এ তত্বের কারণেই ১৯৯৪ সালে পেনরোজ নাইট উপাধি পেয়েছিলেন।
‘ইনফ্ল্যাশনারি থিওরি’ অনুসারে মহাবিশ্ব অচিন্তনীয় বিশাল এবং দ্রুতই এটি আরো বিস্তৃত হচ্ছে। আর এর বিস্তৃতি ঘটেছে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকেই।
পেনরোজের ‘কনফরমাল সাইক্লিক কসমোলজি’ (সিসিসি) অনুসারে প্রাকৃতিক নিয়মগুলো সময় মেনে চলে তবে মহাবিশ্ব সৃষ্টিতে কোনো তত্ত্বগত নিয়ম মেনে নেয় না তার এই তত্ত্বটি।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/মিন্টু/এইচবি/নভেম্বর ২৯/১০
No comments:
Post a Comment