ড্রাগন: ড্রাগন বিভিন্ন দেশের পৌরাণিক কাহিনিতে পাওয়া যায়। চীন দেশে সম্রাটের প্রতীক হলো ড্রাগন। ড্রাগনের দেহ সাপের মতো লম্বাটে ও আঁশভর্তি এবং বড় ডানা আছে। আর এদের নিঃশ্বাসের সঙ্গে আগুন বের হয়। লোককথায় আছে, ড্রাগনেরা গুহার গুপ্তধন পাহারা দিয়ে থাকে।
সেনতোর: সেনতোর হচ্ছে অর্ধেক মানুষ, অর্ধেক ঘোড়া। এদের দেহ ঘোড়ার মতো, কিন্তু মানুষের মতো মাথা ও হাত আছে। গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে এদের বর্ণনায় পাওয়া যায়, গ্রিসের উত্তরাংশের থেসালি থেকে এরা এসেছে। ধারণা করা হয়, সেখানকার মানুষের অশ্বচালনার নৈপুণ্য ও দক্ষতার জন্য সেনতোরের কাহিনির প্রচলন ঘটেছে।
পরি: বহু দেশের গল্পকাহিনিতে পরির বর্ণনা পাওয়া যায়। পরিরা দেখতে সন্দর, মিষ্টি এবং মধুর স্বভাবের হয়ে থাকে। মধ্যযুগীয় লোকেরা বিশ্বাস করত, পরিরা বাচ্চাদের চুরি করে নিয়ে যায় এবং তার পরিবর্তে কদাকার শিশু রেখে যায়।
ইউনিকর্ন: ইউনিকর্নের দেহ ঘোড়ার মতো, লেজ সিংহের মতো, ছাগলের মতো দাড়ি, হরিনের মতো পা। আর পাকানো একটি শিং কপাল থেকে বের হয়। মধ্যযুগীয় গল্পে ইউনিকর্ন খুব জনপ্রিয় ছিল। এরা হিংস্র ছিল। শিঙের মাধ্যমে পানি বিশুদ্ধ ও বিষ নিষ্ক্রিয় করতে পারত ।
ভ্যাম্পায়ার: ভ্যাম্পায়ারের মৃত্যু নেই; আর বেঁচে থাকার জন্য একে রক্ত পান করতে হয়। ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কে গল্প প্রচলিত আছে, যদি কাঠের টুকরা এর হূৎপিণ্ডে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে ভ্যাম্পায়ারের মৃত্যু ঘটে। ইউরোপের কিছু মানুষ বিশ্বাস করে, রসুন, ক্রুশচিহ্ন, পবিত্র বাইবেল ইত্যাদির মাধ্যমে ভ্যাম্পায়ার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ট্রল: স্ক্যান্ডেনেভীয় রূপকথার ট্রলরা দেখতে কিম্ভূতকিমাকার এবং বামন আকৃতির। এরা ঘুমন্ত শিশুকে চুরি করে নিয়ে যায় এবং পরিবর্তন করে বামন আকৃতির শিশু রেখে যায়। এরা চোখে কম দেখে এবং কেবল রাতে জেগে ওঠে, কারণ সূর্যের আলোতে ট্রলরা পাথর হয়ে যায়।
সূত্র: বুক অব ফ্যাক্টস
সেনতোর: সেনতোর হচ্ছে অর্ধেক মানুষ, অর্ধেক ঘোড়া। এদের দেহ ঘোড়ার মতো, কিন্তু মানুষের মতো মাথা ও হাত আছে। গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে এদের বর্ণনায় পাওয়া যায়, গ্রিসের উত্তরাংশের থেসালি থেকে এরা এসেছে। ধারণা করা হয়, সেখানকার মানুষের অশ্বচালনার নৈপুণ্য ও দক্ষতার জন্য সেনতোরের কাহিনির প্রচলন ঘটেছে।
পরি: বহু দেশের গল্পকাহিনিতে পরির বর্ণনা পাওয়া যায়। পরিরা দেখতে সন্দর, মিষ্টি এবং মধুর স্বভাবের হয়ে থাকে। মধ্যযুগীয় লোকেরা বিশ্বাস করত, পরিরা বাচ্চাদের চুরি করে নিয়ে যায় এবং তার পরিবর্তে কদাকার শিশু রেখে যায়।
ইউনিকর্ন: ইউনিকর্নের দেহ ঘোড়ার মতো, লেজ সিংহের মতো, ছাগলের মতো দাড়ি, হরিনের মতো পা। আর পাকানো একটি শিং কপাল থেকে বের হয়। মধ্যযুগীয় গল্পে ইউনিকর্ন খুব জনপ্রিয় ছিল। এরা হিংস্র ছিল। শিঙের মাধ্যমে পানি বিশুদ্ধ ও বিষ নিষ্ক্রিয় করতে পারত ।
ভ্যাম্পায়ার: ভ্যাম্পায়ারের মৃত্যু নেই; আর বেঁচে থাকার জন্য একে রক্ত পান করতে হয়। ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কে গল্প প্রচলিত আছে, যদি কাঠের টুকরা এর হূৎপিণ্ডে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে ভ্যাম্পায়ারের মৃত্যু ঘটে। ইউরোপের কিছু মানুষ বিশ্বাস করে, রসুন, ক্রুশচিহ্ন, পবিত্র বাইবেল ইত্যাদির মাধ্যমে ভ্যাম্পায়ার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ট্রল: স্ক্যান্ডেনেভীয় রূপকথার ট্রলরা দেখতে কিম্ভূতকিমাকার এবং বামন আকৃতির। এরা ঘুমন্ত শিশুকে চুরি করে নিয়ে যায় এবং পরিবর্তন করে বামন আকৃতির শিশু রেখে যায়। এরা চোখে কম দেখে এবং কেবল রাতে জেগে ওঠে, কারণ সূর্যের আলোতে ট্রলরা পাথর হয়ে যায়।
সূত্র: বুক অব ফ্যাক্টস
No comments:
Post a Comment