Monday, October 4, 2010

ইতিহাস গড়া সেই দিন

১৭ এপ্রিল, ১৯৭১; বৈদ্যনাথতলা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া। কাউকে আগে থেকে কিছু জানানো হয়নি। যাঁরা এখানে এসেছেন, তাঁরাও জানতেন না কোথায় যাচ্ছেন। তার পরও দেখি, কীভাবে যেন হাজারে হাজারে স্থানীয় মানুষ এসে জড়ো হচ্ছে। তাদের মুখে স্লোগান—জয় বাংলা! ওই স্লোগানের মধ্যেই আমরা ছোট্ট একটা মঞ্চে উঠে দাঁড়ালাম।
কয়েক শ সাংবাদিক, কলকাতা থেকে আসা কয়েক শ রাজনৈতিক নেতা আর হাজার কয়েক স্থানীয় বাঙালির সামনে ওই মঞ্চে দাঁড়িয়ে ইউসুফ আলী পাঠ করলেন স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পরিচালনায় শপথ নিল প্রবাসী সরকার। যাত্রা শুরু করল ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলায় যে সরকার শপথ নিল, সে সরকার ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মানুষের ভোটে নির্বাচিত সরকার।
২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর আমরা, আওয়ামী লীগের নেতারা নানাভাবে কলকাতায় জড়ো হতে থাকি। আমি ও তাজউদ্দীন ভাই একসঙ্গে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে পৌঁছাই সীমান্তে।
সেখানে আমরা যত দ্রুত সম্ভব বাকি সব নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। এর মধ্যে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে ১ এপ্রিল তাজউদ্দীন ভাই ও আমাকে দিল্লিতে যেতে হলো। ৪ এপ্রিল তাজউদ্দীন ভাই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে তাজউদ্দীন ভাইয়ের পর পর দুই দফা বৈঠক শেষে আমরা দুজনই অনুভব করতে থাকি, বাংলাদেশের একটি সরকার গঠন করা অত্যন্ত প্রয়োজন।
কেননা ভারত সরকারের সঙ্গে একটি সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে আমাদের কথা বলা উচিত। এদিকে সরকার গঠনের জন্য বিভিন্ন ফ্রন্ট থেকে চাপও আসছিল। কিন্তু সরকার গঠন করার ব্যাপারে তাজউদ্দীন ভাইকে খুবই চিন্তিত মনে হলো। জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কাকে নিয়ে সরকার গঠন করা হবে?’ আমি স্বাভাবিক উত্তর দিলাম, ‘যে পাঁচজন নিয়ে বঙ্গবন্ধু হাইকমান্ড গঠন করেছিলেন, এই পাঁচজনকে নিয়েই সরকার গঠন করা হবে।’ দলীয় প্রধান বঙ্গবন্ধু, সাধারণ সম্পাদক ও তিনজন সহসভাপতি নিয়ে এই হাইকমান্ড আগেই গঠিত হয়েছিল।
তারপর কথা উঠল দেশের নাম কী হবে। আমি বললাম, ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’। নামটা তাজউদ্দীন ভাইয়ের পছন্দ হলো। এরপর সরকারি কাগজপত্রে ব্যবহারের জন্য একটি মনোগ্রাম ঠিক করা দরকার। বর্তমানে বাংলাদেশের যে মনোগ্রাম সরকারি কাগজপত্রে ব্যবহূত হচ্ছে, তা আমার হাতে আঁকা। চারপাশে গোলাকৃতি লালের মাঝখানে সোনালি রঙের মানচিত্র। মনোগ্রাম দেখে সঙ্গে সঙ্গে তিনি তা অনুমোদনও করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটি তাঁর প্রথম সরকারি অনুমোদন।
যদিও ১০ এপ্রিল সেই সরকার গঠনের আগে অনেক বিরোধিতা, অনেক জল ঘোলা হয়েছে সরকার গঠন নিয়ে। সে আলোচনা অন্যত্র হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে আমরা সরকার গঠন করলাম। উপরাষ্ট্রপতি, মানে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে নির্বাচন করা হলো সৈয়দ নজরুল ইসলামকে।
অবশেষে এল সেই ১০ এপ্রিল। জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ভাষণ রেকর্ড করে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে ভারতীয় বাহিনীর কাছে। তারা রেডিওতে সম্প্রচার করবে এই ভাষণ। ভাষণটি প্রচার করার নেপথ্যে ঘটনা আছে, আছে বিরোধিতাও। এমনকি তাজউদ্দীন ভাই ভাষণ প্রচার করতে নিষেধও করেছিলেন। জীবনে একবারই তাঁর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেছিলাম—ভাষণ প্রচার করতে নিষেধ করিনি।
রেডিও চালু করে রেখে খেতে বসেছি। খাবার টেবিলে তাজউদ্দীন ভাই ও শেখ মণি আছেন। রাত তখন সাড়ে নয়টা। প্রথমে আমার কণ্ঠ ভেসে এল। ঘোষণায় আমি বলেছিলাম, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বক্তৃতা দেবেন।’ প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা প্রচারিত হলো। বিশ্ববাসী শুনল স্বাধীন বাংলা সরকারের প্রধানমন্ত্রীর বেতার বক্তৃতা। আমাদের সংগ্রামের কথা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ল।
এবার এল সরকারের শপথ গ্রহণের প্রসঙ্গ। প্রথমে ১৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় শপথ গ্রহণের দিনক্ষণ ঠিক করা হলো। কিন্তু ১৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চুয়াডাঙ্গা দখল করে নিল। ফলে আমাদের বিকল্প জায়গার কথা ভাবতে হলো। এ নিয়ে বিএসএফের আঞ্চলিক প্রধান ও শুরু থেকেই আমাদের সহায়তা দিয়ে আসা গোলক মজুমদারের সঙ্গে বিস্তারিত কথা হলো।
এ ব্যাপারে সবাই একমত যে যেখানেই আমরা অনুষ্ঠান করি না কেন, পাকিস্তানি বাহিনীর বিমান হামলার বিরুদ্ধে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। শেষ পর্যন্ত মানচিত্র দেখে কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলাকে মন্ত্রিসভার শপথের জায়গা নির্ধারণ করা হলো। মন্ত্রিসভার শপথের জন্য নির্বাচিত জায়গার নাম আমি, তাজউদ্দীন ভাই, গোলক মজুমদার ও বিএসএফের চট্টোপাধ্যায় জানতেন।
দিন-স্থান তো ঠিক হলো। এবার হাজারটা কাজ দ্রুত শেষ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার খসড়া রচনা বাংলা ও ইংরেজিতে তার কপি করতে হবে। সবচেয়ে বড় কাজ হলো স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রচনা করা।
আমি আর তাজউদ্দীন ভাই যে ঘরে থাকতাম, সে ঘরের এক কোনায় টেবিল ল্যাম্পের আলোয় লেখার কাজ করি। আমার কাছে কোনো বই নেই, নেই অন্য দেশের স্বাধীনতা ঘোষণার কোনো কপি। তার পরও লিখতে হবে।
আমেরিকার ইনডিপেনডেন্স বিল অনেক দিন আগে পড়েছিলাম। ভাষা বা ফর্ম কিছুই মনে নেই। তবে বেশি কিছু মনে করার চেষ্টা করলাম না। শুধু মনে করলাম, কী কী পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণার অধিকার রয়েছে। এমনি চিন্তা করে ঘোষণাপত্রের একটা খসড়া তৈরি করলাম।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের খসড়া রচনার পর তাজউদ্দীন ভাইকে দেখালাম। তিনি পছন্দ করলেন। ওদিকে শপথ অনুষ্ঠানের খুঁটিনাটি তৈরি করা হচ্ছে। জানা গেল, সেনাপ্রধান ওসমানীর সামরিক পোশাক নেই। কিন্তু শপথ অনুষ্ঠানের জন্য তাঁর সামরিক পোশাক প্রয়োজন। সেই রাতে কাপড় কিনে, দর্জি ডেকে তাঁর জন্য পোশাক তৈরি করা হলো।
শপথ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের হাজির করার ভার ছিল আমার ও আবদুল মান্নানের ওপর। ১৬ এপ্রিল আমরা দুজনে কলকাতা প্রেসক্লাবে গেলাম। সমবেত সাংবাদিকদের পরদিন, মানে ১৭ এপ্রিল কাকডাকা ভোরে এই প্রেসক্লাবে হাজির হতে অনুরোধ জানালাম। বললাম, ‘তখন আপনাদের আমাদের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের একটি বিশেষ বার্তা দেওয়া হবে।’ তাঁদের কেউ কেউ আরও কিছু প্রশ্ন করতে চাইলেন। আমরা কোনো উত্তর দিতে অপারগতা প্রকাশ করি।
আওয়ামী লীগের এমপি, এমএলএ এবং নেতাদের খবর পাঠিয়ে দিলাম রাত ১২টার মধ্যে লর্ড সিনহা রোডে সমবেত হওয়ার জন্য। বিএসএফকে অনুরোধ করা হলো ১০০টি গাড়ির ব্যবস্থা করার জন্য। এর ৫০টা থাকবে প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বহন করার জন্য। বাকি ৫০টায় আওয়ামী লীগের নেতাদের বাংলাদেশ সীমান্তে পৌঁছানো হবে।
রাত ১২টা থেকে নেতাদের গাড়িতে তুলে দিলাম। বলে দেওয়া হলো, কোথায় যাচ্ছেন জিজ্ঞাসা করতে পারবেন না। সকালে আমরা একত্র হব। গাড়ির চালক নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেবেন। সারা রাত ঘুম হলো না। ভোরের দিকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, এম মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামান ও ওসমানী একটি গাড়িতে রওনা হয়ে গেলেন।
আমি আর আবদুল মান্নান ভোরের দিকে গেলাম প্রেসক্লাবে। সেই ভোরেও ক্লাব লোকে লোকারণ্য। সাংবাদিকদের বিনীতভাবে বললাম, ‘স্বাধীন বাংলার মাটিতে বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করবে। আপনারা সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত।’ সবাই উত্তেজিত। জানতে চাইলেন কীভাবে যাবেন, কোথায় যাবেন। বললাম, ‘আমি আপনাদের সঙ্গে রয়েছি, পথ দেখিয়ে দেব।’
আমাদের গাড়িগুলো তখন প্রেসক্লাবের সামনে। গাড়িবহর নিয়ে রওনা হলাম মেহেরপুরের দিকে। আম্রকাননে পৌঁছাতে ১১টা বেজে গেল। অনুষ্ঠানের আয়োজন ততক্ষণে প্রায় শেষ। একটি ছোট মঞ্চে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্যরা, ওসমানী, আবদুল মান্নান ও আমি। আবদুল মান্নান অনুষ্ঠান পরিচালনা করলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমাদের চমকে দিয়ে স্থানীয় লোকেরা এসে জড়ো হতে শুরু করল। হাজারে হাজারে লোক। স্লোগান দিচ্ছে—বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। এর মধ্যে পাশের একটি খ্রিষ্টান মিশনারি স্কুলের বাচ্চারা এসে ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি গাইল। তখন চোখে পানি ধরে রাখা দায়।
দৃপ্ত গলায় ইউসুফ আলী পাঠ করলেন স্বাধীনতার ঘোষণা। আর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দিলেন। একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ জায়গাটির নাম দিলেন ‘মুজিবনগর’।
শপথ অনুষ্ঠান শেষ হতেই সাংবাদিকদের প্রধান প্রশ্ন হলো, ‘সরকারের প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোথায়?’ জবাবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই মন্ত্রিসভা গঠন করেছি। তাঁর সঙ্গে আমাদের চিন্তার (বিস্তর) যোগাযোগ রয়েছে।’ আসলে আমরা জানতাম বঙ্গবন্ধু শত্রুশিবিরে বন্দী, কিন্তু আমরা তা বলতে চাইনি। এ কথাটা পাকিস্তানি বাহিনী বলুক এটাই আমরা চাচ্ছিলাম। কারণ আমরা যদি বলি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শিবিরে, আর তারা যদি তা অস্বীকার করে, তাহলে সমূহ বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
দুপুরের মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেল। সাংবাদিকদের গাড়িযোগে ফেরত পাঠানো হলো। মন্ত্রিসভার সদস্যদের ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। তার আগেই দুনিয়াজোড়া মানুষ সাংবাদিকদের কল্যাণে জেনে ফেলল বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণের কথা। একটি ইতিহাসের যাত্রা শুরু হলো।
ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম: মুজিবনগর সরকারের স্বেচ্ছাসেবক কোরের প্রধান, বিশিষ্ট আইনজীবী

মুজিবনগর সরকার

রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(পাকিস্তানের জেলে বন্দী)।
উপরাষ্ট্রপতি: সৈয়দ নজরুল ইসলাম
(রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
প্রধানমন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ।
আইন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী: খোন্দকার মোশতাক আহমদ।
অর্থমন্ত্রী: এম মনসুর আলী।
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী: এ এইচ এম কামরুজ্জামান।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি: জেনারেল মো. আতাউল গনি ওসমানী।
চিফ অব স্টাফ: মেজর জেনারেল আবদুর রব।

সচিবালয়

মুখ্য সচিব: রুহুল কুদ্দুস, সংস্থাপনসচিব: কাদের খান, স্বরাষ্ট্রসচিব: আবদুল খালেক, প্রতিরক্ষাসচিব: আবদুস সামাদ, তথ্যসচিব: আনোয়ারুল হক খান, পররাষ্ট্রসচিব: মাহবুব-উল-আলম চাষী, মন্ত্রিপরিষদের সচিব: হোসেইন তৌফিক ইমাম, অর্থসচিব: খন্দকার আসাদুজ্জামান ও কৃষিসচিব: নুরুদ্দিন আহমেদ।

কূটনৈতিক প্রতিনিধি

বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি), হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী (নয়াদিল্লির বাংলাদেশ মিশনের প্রধান), হোসেন আলী (কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনের প্রধান)।

পরিকল্পনা কমিশন

চেয়ারম্যান: মুজাফ্ফর আহমদ চৌধুরী।
সদস্য: ড. মোশাররফ হোসেন, ড. আনিসুজ্জামান, ড. খান সরওয়ার মুরশিদ ও ড. স্বদেশ রঞ্জন।

বিভিন্ন অধিদপ্তর

উইং কমান্ডার এস আর মির্জা (পরিচালক, যুব শিবির), এম আর আখতার মুকুল (পরিচালক, তথ্য ও প্রচার দপ্তর), আবদুল জব্বার খান (পরিচালক, চলচ্চিত্র দপ্তর), কামরুল হাসান (পরিচালক, শিল্পকলা দপ্তর), জে জি ভৌমিক (ত্রাণ কমিশনার), ডা. টি হোসাইন (পরিচালক, স্বাস্থ্য), ডা. আহমদ আলী (সহকারী পরিচালক, স্বাস্থ্য)।
এম আমীর-উল ইসলাম | তারিখ: ১৬-০৪-২০১০
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া (খণ্ড-৮, পৃ: ২১৯-২২০)

1 comment:

Zaho said...

Pore amar onek valo laglo...
asa korbo maje maje ai rokom likhben tahole jobsomaj jante parbe...